নড়াইল সদর উপজেলার বিছালী ইউনিয়নে ৯ম শ্রেণির ছাত্রকে মাহফিল থেকে ডেকে নিয়ে বলাৎকারের ঘঠনার সংবাদ প্রকাশ করায়, সাংবাদিক মিনারুজ্জামান মিরনের নামে,দোকানঘরে হামলা, মারপিট, মালামাল চুরি, চাঁদাবাজি,ছিনতাইয়ের মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় এই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি
মিনারুজ্জামান মিরন দৈনিক লিখনি সংবাদের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক।গত ১ জানুয়ারি নড়াইল সদর থানার এ মামলা করেন হাবিবুরের স্ত্রী মিমি খানম । মামলার এজহারে উল্লেখ করেন,২২ শে ডিসেম্বর মিরন বেআইনি জোটবদ্ধ হয়ে বিছালী ইউনিয়নের বর্নী মোড়ে ইকলাজের ঔষধের ঘরে প্রবেশ করে তাদের মারপিট, নগত টাকা ও মালামাল চুরি, ছিনতাই ও নগত অর্থ চাঁদা দাবি করেন।
ওই ঘঠনার অভিযোগ এনে হাবিবুরের স্ত্রী বাদি হয়ে ১ জানুয়ারি এ মামলা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বলাৎকারের ঘঠনায় নড়াইল সদর থানায় হাবিবুর সহ কয়েকজনের নামে মামলা হয়। ওই মামলা থেকে নিজেদের বাঁচাতে বাদী ও তার পরিবারের স্বজনদের নামে অহেতুক এ চাঁদাবাজি মামলা করা হয়েছে। এটা একটা কাউন্টার মামলা। কাউন্টার মামলা দিয়ে ভয় দেখিয়ে বাদিকে বলাৎকারের মামলা তুলে আানার একটা হীন প্রচেষ্টা মাত্র। যদি বাস্তবে ইকলাজের ঘরে হামলা হত তাহলে ২২ ডিসেম্বরের ঘঠনায় ১ জানুয়ারি মামলা হত না। যার বিয়ে তার খোঁজ নাই পাড়া- পরশির ঘুম নাই। দোকান মালিক কোন মামলা করেনি।উল্টো হাবিবুরের স্ত্রী মিমি খানম মামলার বাদি। এহেন হয়রানি মূলক মামলার কারনে দেশের বিচার বিভাগ আজ প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছে। এহেন ঘটনায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছেন বানোয়াঠ ও মিথ্যা মামলায় প্রত্যহার এবং প্রকৃত অপরাধী বলাৎকারকে দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি তুলেছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলাৎকারের ঘঠনার সুষ্ঠু বিচার দাবি সহ মিথ্যা বানোয়াট হয়রানি মূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন