শ্যামনগর উপজেলার মুন্সীগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে অবস্থিত ময়না হোটেলের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে ব্যবসায়ি প্রতিপক্ষরা এমনটাই দাবি করেছেন ময়না হোটেলের স্বত্বাধিকারী মোঃ রানা পারভেজ।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, অল্প দিনে রানা হোটেল মানুষের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মানুষের সাথে সৌজন্যে মূলক আচরণ, স্বল্পমূল্যে ও রুচিশীল খাদ্য পরিবেশনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে তার প্রতিষ্ঠান। এটাতে ঈর্ষান্বিত হয়ে প্রতিপক্ষরা বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার চালিয়ে বেড়াচ্ছে যেটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। রানা হোটেল স্বল্প লাভে রুচিশীল পরিবেশে মানুষকে খাদ্য পরিবেশন করে থাকে। তিনি আরো বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আশা সাংবাদিকগন একমাত্র আমার হোটেলে তৃপ্তি সহকারে খেতে পারে।সুন্দরবন ঘুরতে আসা দর্শনার্থী আবুল কালাম আজাদ জানান সুন্দরবনের পাদদেশে এত সুন্দর খাওয়ার হোটেল আসলে অবিশ্বাস্য। আমি সাধারণত হোটেলে খাওয়াটা অনেক অপছন্দ করি তবে এখানে স্বাচ্ছন্দে খেয়েছি হোটেল কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই এমন সুন্দর ব্যবহার ও পরিবেশনার জন্য।
কালিগঞ্জ শ্রমিক ইউনিয়নের কর্মকর্তা ফারুক হোসেন জানান, মুন্সিগঞ্জে প্রায় ছয় থেকে সাতটা হোটেল আছে কিন্তু আমাদের সকল গাড়ি স্টাফরা রানার হোটেলেই খাওয়া দাওয়া করে এবং সকলেই তার রান্না ও ব্যবহারের ধ্বংস করে। আমি স্থানীয় একজন মানুষ হিসেবে আমার চোখে কোনদিন অপ্রীতিকর কিছুই দেখিনি। এটা নিছক গুজব বলে আমি মনে করি।উল্লেখ্য,মুন্সিগঞ্জ বাজারে উপজেলা সেনেটারী ইন্সপেক্টর ও ভোক্তা অধিকারের বেশ কয়েকটি অভিযান পরিচালনা করে।মুন্সীগঞ্জে বেশ কয়েকটি হোটেলে জরিমানা হলেও ময়না হোটেলের কোন ত্রুটি খুঁজে পায়নি অভিযানকারী দল।