ঘুর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব সারা দেশে জারি করা হয়েছে সতর্ক সংকেত। দেশের সমুদ্র বন্দর ও উপকূলীয় অঞ্চল গুলোতে জারি করা করা হয়েছে ০৯ নম্বর ও ১০ নম্বর মহা বিপদ সংকেত।
সেই ধারাবাহিকতায় নোয়াখালীতে ০৯ বিপদ সংকেত।
সকালে তীব্র রোদ, বেলা বাড়ার সাথে সাথে বেড়েছে বাতাশের প্রকোপ। বিকালে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি মাঝে তীব্র বাতাসের গতি। ঠিক তখনই ৯ নম্বর বিপদ সংকেতে উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ কে সতর্ক করতে ছুটে যান মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও সুবর্ণচর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ। গতকাল মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের উপকূলীয় অঞ্চল কাটাখালি (সাবাব চৌধুরীর ঘাটে) সতর্ক করতে যান তিনি এসময় সিপিপি মাইক হাতে নিয়ে জন সাধারণকে সতর্ক করেন।
তিনি বলেন- উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ ঘূর্ণিঝড়ের সময় নিরাপত্তাহীনতায় থাকে। আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে ও চাই না। কারণ তাদের কে সতর্ক করতে সতর্ক বার্তা পৌঁছায় না।
তাই আমি আমার নেতৃবৃন্দরা এই সব উপকূলীয় অঞ্চলে এসে পরিদর্শন করি এবং সকলের মাঝে সতর্ক বার্তা পৌঁছায়। এবং যারা আশ্রয় কেন্দ্রে আসবে তাদের কে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে আমাদের ছাত্রলীগ, যুবলীগ। আশ্রয় কেন্দ্র আসা সকলের জন্য নিরাপদ পানি ও খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে। তাছাড়া উপকূলীয় অঞ্চলের সাধারণ মানুষে সব সময় খোঁজ খবর নিচ্ছে নোয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী ও নবনির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান আতাহার ইশরাক সাবাব চৌধুরী। এসময় স্থানীয় সিপিপির সদস্য ও যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দরা সতর্ক করতে ছুটে আসেন।