সোমবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সিলেটে বিমান ভাড়া নিয়ে বৈষম্য !! ক্ষোভ সিলেটবাসীর বিলাইছড়িতে প্রশাসনকে উপেক্ষা করে জায়গা ছেড়ে না দেওয়ায় জনমনে প্রশ্ন ! তাদের খুঁটির জোর কতটুকু ? ফুলবাড়ীতে মাদক বিরোধী অভিযান করে প্রশংসায় ভাসছে নবাগত ওসি খন্দকার মহিব্বুল মধুপুরে পলিথিন মজুদ রাখার অপরাধে ১লক্ষ টাকা জরিমানা  মধুপুরে প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহারের অপরাধে ৫টি রাইস মিলে জরিমানা  কোম্পানীগঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ যুক্তরাজ্য বিএনপি নেতা রাজু আহমদকে জগন্নাথপুর পৌর বিএনপির সম্মাননা স্মারক ক্রেষ্ঠ প্রদান সরিষাবাড়ীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত রাঙ্গামাটির কন্যা ইউরোপের ক্লাবে ডাক পেলেন ঋতুপর্ণা বিলাইছড়িতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

জগন্নাথপুরের বনগাঁও গুচ্ছ গ্রামের অধিকাংশ ঘরপড়ে আছে ফাঁকা, নেই বিদ্যুৎ ও পানির ব্যবস্থা  

রিয়াজ রহমানঃ
  • Update Time : বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৪৯ Time View

সুনামগঞ্জ জেলার  জগন্নাথপুর উপজেলার পাটলী  ইউনিয়নের বনগাঁও এলাকায়  গুচ্ছ গ্রাম প্রকল্পের ৬০টি ঘরের মধ্যে  অধিকাংশ ঘর ফাঁকা পড়ে আছে।   রসুলগঞ্জ ভূমি অফিস সূত্রে জানাযায় বারবার তাগদা দেওয়ার পর ও বরাদ্দ পাওয়া ব্যাক্তিরা ঘরে উঠছেনা। ২০২৩ সাল বরাদ্দ দেওয়া হলে ও বেশীর ভাগ ঘর এখন  ফাঁকা পড়ে আছে ।

সম্প্রতি সরেজমিনে ওই গুচ্ছগ্রামে গিয়ে দেখা গেছে,  এখনও বেশির ভাগ ঘর ফাঁকা পড়ে আছে।

গুচ্ছ গ্রামে ১৬টি  পরিবার বিচ্ছিন্নভাবে বসবাস করছে এবং কয়েকটি ঘর তালাবদ্ধ। আবার কয়েকটি ঘরে বহিরাগতদের থাকতে দেখা গেছে।

গুচ্ছগ্রামের এমন হাল হওয়ার কারণ জানিয়েছেন এলাকাবাসী এখানে স্বচ্ছল ব্যক্তির নামেও ঘর বরাদ্দ হয়েছে। তারা এসব ঘরে ওঠেননি। তাই অনেক ঘরই এখনও ফাঁকা।  

এদিকে একইরকম অভিযোগ ৩ সন্তান নিয়ে গুচ্ছগ্রামের একটি ঘরে থাকা হেপি বেগমের 

তিনি জানান, স্থানীয় লোকজন যাদের ঘর বাড়ি আছে,    বিদেশে থাকে এমন টাকা-পয়সাওয়ালা লোকদের নামেও ঘর বরাদ্দ রয়েছে এই গুচ্ছ গ্রামে। তদন্ত করলে সত্যতা পাওয়া যাবে।  

আমার কোন বাড়ি ঘর নাই আমি অসহায় মহিলা গুচ্ছ গ্রামে  সরকার ঘর নির্মান করার পর থেকে আমি বিভিন্ন ঘরে ৩ শিশু সন্তান নিয়ে বসবাস করে আসছি। আমার নামে বনগাঁও গুচ্ছ গ্রামে একটি ঘর বরাদ্দ দেওয়া জন্য সরকারের নিকট আকুল আবেদন জানাই। সরজমিনে গেলে দেখা যায় গুচ্ছ গ্রামের অনেক ঘরের দরজা জানালা ভাঙ্গা। নেই বিদ্যুৎ ও পানির ব্যবস্থা। গুচ্ছ গ্রামের বাসিন্দারা জানান, বিদ্যুৎ ও পানির অভাবে আমরা অনেক কষ্টে আছি। বিদুৎ না থাকায় গুচ্ছ গ্রামে থাকা শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার মারাত্মক সামস্যা হচ্ছে।

এসব  বিষয়ে জানতে  জগন্নাথপুর  উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল বশিরুল ইসলাম  এর সরকারী মোবাইল নাম্বারে ফোন দিলে তিনি ফোন  রিছিব  করেননাই।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102