খুলনা মহানগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৮ টি ওয়ার্ডের ডিলার পয়েন্ট ঝটিকা পরিদর্শন করেন। এসময় সঠিক নিয়মে চাল আটা বিক্রি এবং উপকার ভোগীদের ভিড় দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। রবিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত ঝটিকা পরিদর্শন কালে উপস্থিত ছিলেন খুলনা জেলার সদ্য যোগদান করা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক
মোহাম্মাদ তানভীর হোসেন।
এছাড়াও বিভিন্ন পয়েন্টের দায়িত্ব প্রাপ্ত তদারকি কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। রবিবার যে সকল পয়েন্ট পরিদর্শন করেন সেগুলো হচ্ছে ১৯ নং ওয়ার্ডে মেসার্স নির্মাণ এন্টারপ্রাইজ মালিক এস এম আলাউদ্দিন,
২৫ নং ওয়ার্ডে মেসার্স আসাদ ষ্টোর মালিক মোঃ আসাদুজ্জামান শেখ,২৬ নং ওয়ার্ডে মেসার্স মঞ্জুয়ারা এন্টারপ্রাইজ মালিক মঞ্জুয়ারা লাভলী,২৭নং ওয়ার্ডে মেসার্স লিভানা এন্টারপ্রাইজ মালিক লিভানা পারভীন,২৮ নং ওয়ার্ডে মেসার্স হাবিব এন্টারপ্রাইজ মালিক হাবিবুর রহমান,২৯ নং ওয়ার্ডে মেসার্স মেহেরুননেছা এন্টারপ্রাইজ মালিক মাহবুবুর রহমান,৩০ নং ওয়ার্ডে মেসার্স আনোয়ারা এন্টারপ্রাইজ মালিক মোঃ স্বপন,৩১নং ওয়ার্ডে মেসার্স ইসমাইল ট্রেডার্স মালিক মোঃ ইসমাইল।
ওএমএস ডিলার পয়েন্টে খাদ্য দপ্তরের বড়ো অফিসার পরিদর্শন করায় উপকার ভোগীরা তাদেরকে ধন্যবাদ জানান। তারা আরও বলেন,ফুডের বড় বড় অফিসাররা এইভাবে প্রতিদিন যদি প্রত্যেকটি পয়েন্ট পরদর্শন করতেন তাহলে আমরাও অনেক খুশি হতাম।
ডিলাররা বলেন,এভাবে ডিসি ফুড স্যা মাঝে মধ্যে পয়েন্টে আসলে আমাদেরও জবাবদিহিতা একটু কমে যায়। আমরা প্রতিদিন সকাল থেকে মাল বিক্রি শেষ না হওয়া পর্যন্ত পয়েন্টে থাকি। তাছাড়া তদারকি কর্মকর্তা তো সারাক্ষণ পয়েন্টে বসে থাকে।
সার্বিক বিষয় জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ তানভীর হোসেন বলেন,মহানরীতে ওএমএস ডিলার পয়েন্ট গুলোতে সুষ্টভাবে চাল-আটা বিতরণ হচ্ছে। আমরা ঝটিকা পরিদর্শনে পয়েন্টে পয়েন্টে জনগণের উপচে পড়া ভিড় দেখতে পেয়েছি। চলতি সপ্তাহে বাকি পয়েন্ট গুলো পরিদর্শন করবো। সর্বপরি আমাদের ঝটিকা পরিদর্শন অব্যহৃত থাকবে। যদি কখনও কোন ডিলার বা তদারকি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নিতীর ছাপ পাই,তাহলে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্হা গ্রহন করবো।