Uncategorized

উখিয়া-টেকনাফে ১ হাজার ফুটনিচেও মিলছে না বিশুদ্ধ সুপেয় পানি

  মোঃ সেলিম উদ্দিন খাঁন, চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ৬:৩৯:৩৯

উখিয়া-টেকনাফে ১ হাজার ফুট নিচেও মিলছে না বিশুদ্ধ সুপেয় পানি! পানির সুপেয় পানির তীব্র সংকট, অকেজো হাজারও গভীর নলকূপ চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। মানুষের হাঁসফাঁস অবস্থা। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব দেখাচ্ছে প্রকৃতি। জলবায়ু পরিবর্তনের এই প্রভাব থেকে যেন মুক্তি মিলছে না কক্সবাজারবাসীর। জেলার সর্বত্র দেখা দিয়েছে সুপেয় পানির সংকট। উখিয়া ও টেকনাফে প্রতিদিন ২০-২৫ মিলিয়ন লিটার ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলনের কারণে প্রতিবছর পানির স্তর ৪ থেকে ১২ মিটার নিচে নেমে যাচ্ছে। বিশেষ করে টেকনাফে ভূগর্ভস্থ পানির ৬৫ শতাংশে লবণাক্ততা পাওয়া গেছে। একসময় যেখানে ৮০ থেকে ৯০ ফুট গভীরে পানি মিলত, বর্তমানে ১ হাজার ফুট নিচেও বিশুদ্ধ পানি পাওয়া যাচ্ছে না।৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে রোহিঙ্গা বিষয়ক সম্মেলন উপলক্ষে কক্সবাজারের অরুণোদয় স্কুল অডিটরিয়ামে কোস্ট ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত মতবিনিময় সভা ও সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সভায় বক্তারা জানান, রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও পর্যটন এলাকায় বর্জ্যের কারণে প্রায় ৩০০ একর আবাদি জমি নষ্ট হয়েছে, যা চাষযোগ্য থাকলে বছরে প্রায় ৩০ হাজার টন খাদ্যশস্য উৎপাদন সম্ভব হতো। কোস্ট ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, বর্জ্যকে শক্তিতে রূপান্তর করতে হবে। কক্সবাজারে বৈজ্ঞানিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চালু করা জরুরি। কক্সবাজার প্রেসক্লাব সভাপতি মাহবুবুর রহমানের বলেন, বিকল্প সুপেয় পানির ব্যবস্থা ও স্থায়ী বর্জ্য শোধনাগার স্থাপন এখন সময়ের দাবি। বক্তারা রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ, পরিত্যক্ত পুকুর পুনঃখনন এবং নাফ নদী বা সমুদ্রের পানি লবণমুক্ত করে সরবরাহের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।

আরও খবর

নগরীতে হাসপাতাল থেকে চুরি হওয়ার ৬ ঘন্টা পর নবজাতক উদ্ধার

সাতক্ষীরা পিএন স্কুল ১৩ বছর ধরে চলছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের ইশারায়

কালিয়াকৈরে বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

সুনামগঞ্জের মধ্যনগর ও দোয়ারাবাজার উপজেলা সীমান্ত এলাকায় পৃথক দুটি স্থান থেকে অভিযান চালিয়ে ২৩ টি ভারতীয় গরু আটক করেছে ২৮ বিজিবি। যার আনুমানিক মুল্য ২৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা। বিজিবি জানায়,জেলার দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নে বাঁশতলা বিওপির টহল দল দক্ষিণ কলোনী নামক এলাকা থেকে শুক্রবার ভোর রাতে ১৫টি ভারতীয় গরু আটক করে। যার সিজার মূল্য ২০লাখ ৯০হাজার টাকা। অপর দিকে,জেলার মধ্যনগর উপজেলার উত্তর বংশীকুন্ডা ইউনিয়নে মাটিরাবন বিওপির টহল দল কড়াইবাড়ী এলাকা থেকে বুধবার রাতে ৮টি ভারতীয় গরু আটক করে। যার সিজার মূল্য ৫, লক্ষ ৬০ হাজার টাকা। এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়ন বিজিবির অধিনায়ক লে,কর্নেল এ কে এম জাকারিয়া কাদির। তিনি জানান, সীমান্তে নিরাপত্তা রক্ষা, চোরাচালান প্রতিরোধে বিজিবির আভিযানিক কার্যক্রম ও গোয়েন্দা তৎপরতা সর্বোতভাবে অব্যাহত রয়েছে। আটককৃত ভারতীয় গরু শুল্ক কার্যালয়, সুনামগঞ্জে জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

ছেলের অপেক্ষায় এখনও চোখের পানি ফেলছেন ডা. জনির বাবা

বিজেপিসি’র সাংবাদিকদের নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট অনুষ্ঠিত